বিধানসভায় আজ 2023-14 অর্থবছরে প্রস্তাবিত বাজেটের উপর সাধারণ আলোচনা শুরু হয়েছে। প্রস্তাবিত বাজেটের উপর আলোচনা শুরু করে বিরোধী দলনেতা বিধায়ক অনিমেষ দেববর্মা এই বাজেটকে এক দিশাহীন বাজেট বলে আখ্যায়িত করেন। তিনি বলেন, বাজেটে রাজ্যের বেকার, কর্মচারী, জুমিয়া, পশ্চাদপদ শ্রেণী সহ রাজ্যের সর্বস্তরের মানুষের ভবিষ্যৎ গঠনে কোনও সুনির্দিষ্ট রূপরেখা নেই। তাছাড়াও প্রস্তাবিত বাজেটের উপর আজ আলোচনায় ১২ জন বিধায়ক অংশগ্রহণ করেন।
প্রস্তাবিত বাজেটকে সুদূরপ্রসারী ও জনকল্যাণমুখী বাজেট আখ্যায়িত করে বক্তব্য রাখেন বিধায়ক রঞ্জিত দাস। তিনি বলেন, এই বাজেটে শিক্ষা খাতে, সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে, স্বাস্থ্য পরিষেবা, কৃষি ও কৃষক কল্যাণে, ক্রীড়া কল্যাণে বরাদ্দ বৃদ্ধি করা হয়েছে। বাজেটে আত্মনির্ভর ত্রিপুরা গড়ার প্রয়াস চোখে পড়ার মতো। বাজেটের সমর্থনে বিধায়ক শম্ভুলাল চাকমা বলেন, আধুনিক প্রযুক্তির সাথে যুব সমাজকে পরিচিত করে ভবিষ্যতের কর্মসংস্থানের সুবিধার জন্য এই বাজেটে সংস্থান রাখা হয়েছে।
এছাড়াও বাজেটের পক্ষে আলোচনা করেন বিধায়ক জিতেন্দ্র মজুমদার, বিধায়ক অন্তরা সরকার দেব ও বিধায়ক কিশোর বর্মণ। বিধায়ক বীরজিৎ সিনহা প্রস্তাবিত বাজেটের উপর আলোচনা করতে গিয়ে রাজ্যের প্রত্যেকটি জনজাতি সম্প্রদায়ের আর্থিক, সামাজিক এবং সাংস্কৃতিক উন্নয়নের জন্য উন্নয়ন পরিষদ গঠন করার উপর জোর দেন। এছাড়াও প্রস্তাবিত বাজেটের উপর আলোচনা করেন বিধায়ক জিতেন্দ্র চৌধুরী, বিধায়ক বিশ্বজিৎ কলই, বিধায়ক স্বপ্না দেববর্মা, বিধায়ক শৈলেন্দ্র চন্দ্র নাথ, বিধায়ক পাঠানলাল জমাতিয়া, বিধায়ক ইসলামউদ্দিন